চকরিয়ায় প্রকৃত মুদির দোকানদার না হয়েও ভূয়া তথ্য দেখিয়ে টিসিবি’র ডিলারশিপ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে।
এরমধ্যে এই দুই জন অহিদ ও সাজ্জাদ ভূয়া তথ্য দিয়ে কাগজপত্র সাজিয়ে টিসিবি চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়ে ডিলার বনে যাওয়ার পায়তারা চালিয়ে যাচ্ছেন।
অন্য ব্যক্তির মালিকানাধীন নিউ আব্দুল্লাহ সন্স ও নিউ জুবাইর ষ্টোর নামের দোকান দুইটি নিজের বলে চালিয়ে যাওয়া দুই ব্যক্তির দেওয়া তথ্যগুলো পূণ:বিবেচনার জন্য দোকানদাররন অভিযোগ জমা দিয়েছে ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক), উপজেলা নির্বাহী অফিসার চকরিয়া ও ডেপুটি কালেকটর কক্সবাজার বরাবর।
অভিযোগের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদক সরেজমিনে গিয়ে আবেদনে দুই ব্যক্তির দেওয়া তথ্যের সাথে কোন রকম মিল খুঁজে পাননি।
আবেদনে উল্লেখ ছিল, আবেদনকারীকে মুদির দোকান সহ প্রকৃত মুদির দোকানদার হতে হবে, ১০ মেট্রিক টন পণ্য ধারণের স্থান আছে কিনা, হালনাগাদ সহ ট্রেড লাইসেন্স আছে কিনা।
কিন্তু আবেদিত এই দুই ব্যক্তির আবেদনের সাথে উল্লেখিত তথ্যের কোন মিল নেই।
বরইতলী একতা বাজারে অবস্থিত নিউ আব্দুল্লাহ সন্স এর মালিক দাবীদার অহিদুর রহমান আবেদনে ঠিকানা দেখিয়েছেন ৩ নং ওয়ার্ড, হারবাং বাজার। আবেদনের সাথে দেওয়া তথ্য এ বাস্তবে ওই ঠিকানার কোন অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।
নিউ জুবাইর ষ্টোরের অবস্থান বরইতলী একতা বাজার, আবেদনকারী চট্টগ্রামের পতেঙ্গা’র সাজ্জাদ হোসাইন ওই দোকানের মালিক দাবী করে আবেদনে ঠিকানাটি উল্লেখ করেন। যাতে দেখা যায় মেসার্স জুবাইর ষ্টোরের প্রকৃত মালিক মোঃ জোবাইর উদ্দিন। আবেদনের সাথে দেওয়া তথ্য এ সাজ্জাদ হোসাইনের মালিকানার অস্থিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি।
দোকানের মানিকানা নিয়ে এই প্রতিবেদকের সাথে কথা হয় নিউ আব্দুল্লাহ সন্স ও নিউ জুবাইর ষ্টোর মালিক মোঃ আব্দুল্লাহ ও মোঃ জুবাইরের সাথে, তারা দাবি করেন দোকান দুইটির প্রকৃত মালিক তারা, অহিদ ও সাজ্জাদকে সম্পর্কের স্বার্থে দোকান দুইটির মালিক সাজাতে সুযোগ দিয়েছিলেন। তারা এত বড় প্রতারণা করবে তা তাদের জানা ছিলনা।
এই বিষয়ে অহিদ ও সাজ্জাদের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তারা সব তথ্য ঠিক আছে বলে জানান। পরে তারা নিজেদের বিএনপির এক প্রভাবশালীর আপন লোক দাবী করে বলেন, সঠিক তথ্য থাকলে আপনারা এই বিষয়ে নিউজ করেন।
নথিপত্র ইউএনও অফিসে লিপিবদ্ধ নাই কেন জানতে চাইলে অফিস সহকারী শান্তি বাবু ও অফিস সহায়ক সালাহউদ্দিন জানান, তারা এ বিষয়ে কিছু জানে না, তৎকালীন ইউএনও ফখরুল ইসলাম এ বিষয়ে জানবেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আতিকুর রহমান জানান, যদিও তৎকালীন নির্বাহী অফিসারের আমলে এই আবেদন জমা হয়েছিল, তারপরও এবিষয়ে অভিযোগ হাতে পাওয়ার পর পূণ:তদন্ত করা হবে। ভূয়া তথ্যে আবেদন করা হয়ে থাকলে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমুলক ব্যবস্থা গ্রহণ নেওয়া হবে এবং প্রকৃত দোকানদারদের টিসিবি’র ডিলার দেওয়া দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
এরমধ্যে এই দুই জন অহিদ ও সাজ্জাদ ভূয়া তথ্য দিয়ে কাগজপত্র সাজিয়ে টিসিবি চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়ে ডিলার বনে যাওয়ার পায়তারা চালিয়ে যাচ্ছেন।
অন্য ব্যক্তির মালিকানাধীন নিউ আব্দুল্লাহ সন্স ও নিউ জুবাইর ষ্টোর নামের দোকান দুইটি নিজের বলে চালিয়ে যাওয়া দুই ব্যক্তির দেওয়া তথ্যগুলো পূণ:বিবেচনার জন্য দোকানদাররন অভিযোগ জমা দিয়েছে ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক), উপজেলা নির্বাহী অফিসার চকরিয়া ও ডেপুটি কালেকটর কক্সবাজার বরাবর।
অভিযোগের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদক সরেজমিনে গিয়ে আবেদনে দুই ব্যক্তির দেওয়া তথ্যের সাথে কোন রকম মিল খুঁজে পাননি।
আবেদনে উল্লেখ ছিল, আবেদনকারীকে মুদির দোকান সহ প্রকৃত মুদির দোকানদার হতে হবে, ১০ মেট্রিক টন পণ্য ধারণের স্থান আছে কিনা, হালনাগাদ সহ ট্রেড লাইসেন্স আছে কিনা।
কিন্তু আবেদিত এই দুই ব্যক্তির আবেদনের সাথে উল্লেখিত তথ্যের কোন মিল নেই।
বরইতলী একতা বাজারে অবস্থিত নিউ আব্দুল্লাহ সন্স এর মালিক দাবীদার অহিদুর রহমান আবেদনে ঠিকানা দেখিয়েছেন ৩ নং ওয়ার্ড, হারবাং বাজার। আবেদনের সাথে দেওয়া তথ্য এ বাস্তবে ওই ঠিকানার কোন অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।
নিউ জুবাইর ষ্টোরের অবস্থান বরইতলী একতা বাজার, আবেদনকারী চট্টগ্রামের পতেঙ্গা’র সাজ্জাদ হোসাইন ওই দোকানের মালিক দাবী করে আবেদনে ঠিকানাটি উল্লেখ করেন। যাতে দেখা যায় মেসার্স জুবাইর ষ্টোরের প্রকৃত মালিক মোঃ জোবাইর উদ্দিন। আবেদনের সাথে দেওয়া তথ্য এ সাজ্জাদ হোসাইনের মালিকানার অস্থিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি।
দোকানের মানিকানা নিয়ে এই প্রতিবেদকের সাথে কথা হয় নিউ আব্দুল্লাহ সন্স ও নিউ জুবাইর ষ্টোর মালিক মোঃ আব্দুল্লাহ ও মোঃ জুবাইরের সাথে, তারা দাবি করেন দোকান দুইটির প্রকৃত মালিক তারা, অহিদ ও সাজ্জাদকে সম্পর্কের স্বার্থে দোকান দুইটির মালিক সাজাতে সুযোগ দিয়েছিলেন। তারা এত বড় প্রতারণা করবে তা তাদের জানা ছিলনা।
এই বিষয়ে অহিদ ও সাজ্জাদের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তারা সব তথ্য ঠিক আছে বলে জানান। পরে তারা নিজেদের বিএনপির এক প্রভাবশালীর আপন লোক দাবী করে বলেন, সঠিক তথ্য থাকলে আপনারা এই বিষয়ে নিউজ করেন।
নথিপত্র ইউএনও অফিসে লিপিবদ্ধ নাই কেন জানতে চাইলে অফিস সহকারী শান্তি বাবু ও অফিস সহায়ক সালাহউদ্দিন জানান, তারা এ বিষয়ে কিছু জানে না, তৎকালীন ইউএনও ফখরুল ইসলাম এ বিষয়ে জানবেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আতিকুর রহমান জানান, যদিও তৎকালীন নির্বাহী অফিসারের আমলে এই আবেদন জমা হয়েছিল, তারপরও এবিষয়ে অভিযোগ হাতে পাওয়ার পর পূণ:তদন্ত করা হবে। ভূয়া তথ্যে আবেদন করা হয়ে থাকলে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমুলক ব্যবস্থা গ্রহণ নেওয়া হবে এবং প্রকৃত দোকানদারদের টিসিবি’র ডিলার দেওয়া দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।