রবিবার , ৫ জানুয়ারি ২০২৫ | ৩রা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ-অনিয়ম
  2. অর্থ-বাণিজ্য
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আলোচিত
  5. কক্সবাজার
  6. খেলা
  7. জাতীয়
  8. জীবনযাপন
  9. ধর্ম
  10. নোটিশ-বিজ্ঞপ্তি
  11. বিশেষ সংবাদ
  12. বৃহত্তর চট্রগ্রাম
  13. মুক্তমত
  14. রাজনীতি
  15. লাইফস্টাইল

তারেক রহমানের ৪ মামলার কার্যক্রম বাতিলের রায় বহাল

প্রতিবেদক
সোনার বাংলা নিউজ
জানুয়ারি ৫, ২০২৫ ৮:০৬ পূর্বাহ্ণ

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগে করা চারটি মামলার কার্যক্রম বাতিল করে হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছিলেন, তা বহাল রয়েছে। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের করা পৃথক লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বিভাগ আজ রোববার এ আদেশ দেন।

চাঁদাবাজির অভিযোগে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাজধানীর পৃথক দুটি থানায় করা চারটি মামলার কার্যক্রম বাতিল ঘোষণা করে গত ২৩ অক্টোবর হাইকোর্ট রায় দেন। ২০০৭ সালে গুলশান থানায় তিনটি এবং ধানমন্ডি থানার একটি মামলাসহ ওই চার মামলার কার্যক্রম বাতিল চেয়ে তারেক রহমানের করা পৃথক আবেদনের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে ওই রায় দেওয়া হয়।

হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ গত ডিসেম্বরে পৃথক লিভ টু আপিল করে। পৃথক লিভ টু আপিল গত ৯ ডিসেম্বর আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতে ওঠে। সেদিন আদালত লিভ টু আপিল আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য নির্ধারণ করেন। এর ধারাবাহিকতায় আজ শুনানি হয়।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক। তারেক রহমানের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন। তারেকের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, এম বদরুদ্দোজা ও মো. রুহুল কুদ্দুস এবং আইনজীবী কায়সার কামাল উপস্থিত ছিলেন।

পরে আইনজীবী কায়সার কামাল সাংবাদিকদের বলেন, ‘চূড়ান্ত শুনানি শেষে হাইকোর্ট মামলাগুলো বাতিল করে রায় দিয়েছিলেন। এই বাতিলের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করে। দুই পক্ষের পূর্ণাঙ্গ শুনানি নিয়ে আদালত রাষ্ট্রপক্ষের আপিল ডিসমিসড (খারিজ) করেছেন। তার মানে দাঁড়াল, হাইকোর্ট মামলাগুলো যে বাতিল করেছিলেন, সেই বাতিলের রায় কার্যকর থাকল।’

আইনজীবীদের দেওয়া তথ্য অনুসারে, রেজা কনস্ট্রাকশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফতাব উদ্দিন ২০০৭ সালের ২৭ মার্চ তারেকের ঘনিষ্ঠ বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুনসহ অন্যদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগে গুলশান থানায় একটি মামলা করেন। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আল আমিন কনস্ট্রাকশনের কর্মকর্তা সৈয়দ আবু শাহেদ সোহেল চাঁদাবাজির অভিযোগে একই বছরের ৪ মে গুলশান থানায় একটি মামলা করেন। তারেক রহমান ও তাঁর একান্ত সহকারী মিয়া নূরউদ্দিন অপুকে আসামি করে ঠিকাদার আমীন আহমেদ ভূঁইয়া চাঁদাবাজির অভিযোগ এনে দ্রুত বিচার আইনে গুলশান থানায় ২০০৭ সালের ৮ মার্চ একটি মামলা করেন। ঠিকাদার মীর জাহির হোসেন ধানমন্ডি থানায় ২০০৭ সালের ১ এপ্রিল গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের বিরুদ্ধে অপর মামলাটি করেন। এই চার মামলার কার্যক্রম বাতিল চেয়ে ২০০৭ ও ২০০৮ সালে হাইকোর্টে পৃথক আবেদন করেন তারেক রহমান। প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুলসহ আদেশ দেন। চূড়ান্ত শুনানি শেষে রুল অ্যাবসলিউট (চূড়ান্ত) ঘোষণা করে গত ২৩ অক্টোবর রায় দেন হাইকোর্ট।

সর্বশেষ - বিশেষ সংবাদ

আপনার জন্য নির্বাচিত

মুসলিম উম্মাহর ঐক্য না থাকায় গাজায় অমানবিক ঘটনা ঘটছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

টেকনাফে র‌্যাবের অভিযানে ৩৩ হাজার ইয়াবাসহ আটক-৩

ফেনীতে মাদকবিরোধী মোবাইল কোর্ট পরিচালনা ৩ জনের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড।

খুনি ওসি প্রদীপের হাতে নির্যাতিত সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফার আহাজারি

হজে এক হাজার ফিলিস্তিনিকে রাজকীয় আমন্ত্রণ

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী চম্পা উদ্দিনের দোয়া প্রার্থী

মিয়ানমারে ফেরত গেলেন ১৩৪ বিজিপি-সেনা সদস্য, ফিরলেন ৪৫ বাংলাদেশি

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে বিশেষ ট্রেনটি বন্ধ হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

কানাডায় মা–বাবা নিয়ে স্থায়ী হওয়ার সুবিধা বন্ধ

এমন বিস্ফোরণের শব্দ আগে শোনেনি কেউ, টেকনাফজুড়ে আতঙ্ক