রবিবার , ২৬ মে ২০২৪ | ৩রা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ-অনিয়ম
  2. অর্থ-বাণিজ্য
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আলোচিত
  5. কক্সবাজার
  6. খেলা
  7. জাতীয়
  8. জীবনযাপন
  9. ধর্ম
  10. নোটিশ-বিজ্ঞপ্তি
  11. বিশেষ সংবাদ
  12. বৃহত্তর চট্রগ্রাম
  13. মুক্তমত
  14. রাজনীতি
  15. লাইফস্টাইল

ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল দেখতে’ কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে মানুষের ভিড়

প্রতিবেদক
সোনার বাংলা নিউজ
মে ২৬, ২০২৪ ৬:৫৫ পূর্বাহ্ণ

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় রেমালের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে ইতোমধ্যে ৯ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। রেমালের কারণে উত্তাল রয়েছে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত। জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৪-৬ ফুট উচ্চতায় প্রবাহিত হচ্ছে। বিপদ সংকেত দেখাতে বলায় বালিয়াড়িতে টানানো হয়েছে লাল পতাকা। এমন উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার মধ্যেও সৈকতে ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ দেখার জন্য ভিড় করছেন হাজারো মানুষ।

রোববার (২৬ মে) সকালে সৈকতের লাবণী, সুগন্ধা ও কলাতলী পয়েন্টে ঢেউ দেখতে নামেন বহু মানুষ। পর্যটকদের পাশাপাশি ভিড় করছেন স্থানীয়রাও।

সৈকতে আসা ইয়াসমিন সুলতানা নামে এক নারী পর্যটক বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ দেখতে মেয়েকে নিয়ে কক্সবাজার এসেছি। এখন সাগর খুবই উত্তাল। দেখতে অনেক ভালো লাগছে। ছবি তুলছি, শামুক-ঝিনুক কুড়িয়েছি। আগে কক্সবাজার অনেক আসা হয়েছে। তবে এবার ঘূর্ণিঝড়ের সময় এসেছি। ঘূর্ণিঝড়ের সময় কক্সবাজার সাগর কেমন হয় তা দেখলাম।’

স্থানীয় বাসিন্দা ফয়েজ আহমেদ জানান, ঘূর্ণিঝড় রেমালের কারণে ঢেউগুলো অনেক বড় দেখাচ্ছে। সামনে থেকে বড় বড় ঢেউগুলো দেখে আসলে ভয় কাজ করছে। তবে মজাও পাচ্ছি। বিষয়টি পর্যটকরাও বেশ ভালোই উপভোগ করছেন। তবে সকাল থেকে লাইফ গার্ড কর্মীরা নোনাজলে নামতে বাধা দিলেও তা উপেক্ষা করে অনেকে নামছেন। সবাই হাঁটুপানিতে নামলেও কেউ গভীরে যাচ্ছেন না।

সী সেফ লাইফ গার্ড সংস্থার কর্মী জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে কক্সবাজারে ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখানো হয়েছে। তাই সাগর উত্তাল রয়েছে। সৈকতের প্রতিটি পয়েন্টে টাঙানো হয়েছে লাল পতাকা। লাল পতাকা মানেই সতর্ক করা, যাতে কেউ সমুদ্রস্নানে না নামেন। আমরা কাউকে সৈকতে সমুদ্রে গোসল করতে নামতে দিচ্ছি না।’

‘রেমাল’ আঘাত হানতে পারে যেসব এলাকায়:
এদিকে আবহাওয়া অফিসের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শনিবার মধ্যরাতে ঘূর্ণিঝড় রেমাল চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৪০৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ৩৪০ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে।

ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল।

সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

সর্বশেষ - বিশেষ সংবাদ

আপনার জন্য নির্বাচিত

প্রসূতিকে ভুল চিকিৎসার অভিযোগ কক্সবাজার হোপ হাসপাতালের বিরুদ্ধে

রেকর্ডসংখ্যক পর্যটকের আগমণ পাহাড় কন্যা বান্দরবানে।

সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে জনতার মাঝে ফিরে আসবেই মুজিবুর রহমান

রিডিং ক্লাব কক্সবাজারের উদ্যোগে প্রবেশন আইন নিয়ে আলোচনা: “ছোট অপরাধের জন্য কারাদণ্ড নয়, সুযোগ!”

রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে অস্ত্র ও গুলিসহ আরসা সন্ত্রাসী গ্রেফতার

শহরের পেশকার পাড়ায় অস্ত্রের মহড়ায় জমি দখলের চেষ্টা বাধা দিতে গিয়ে রক্তাক্ত এক আইনজীবী

নাইক্ষ্যংছড়ি সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের অনিয়ম দুর্নীতিতে অতিষ্ঠ শিক্ষার্থীরা

কক্সবাজারে ইয়াবা পাচারের মামলায় ২ আসামীর যাবজ্জীবন

কক্সবাজার জেলা আইনজীবী সহকারী সমিতির নির্বাচন আজ: কে আসছে নেতৃত্বে?

প্রত্যাবাসন না হলে রোহিঙ্গা ক্যাম্প আন্তর্জাতিক জঙ্গি গোষ্ঠীর হাব হবে